মূলত রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় এই সভাতে অভিযোগ করে বলেন, তৃণমূল দলের কর্মীদের উপরযে অত্যাচার হচ্ছে অর্থাৎ দলের বিভিন্ন নেতারা কর্মীদেরকে চাকর-বাকরের চোখে দেখছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি সভাতে বলেছেন যে, যারা শুধু তৃণমূল কর্মীদের নাম ভাঙিয়ে খান, অনেক এরকম নেতা এখন বাজারে বেরিয়েছে শুধু কর্মীদের কথা বলেন কিন্তু শুধু কর্মীদের ব্যবহার করেন আর কাছে গেলে কি দুর্ব্যবহার করেন সেটা জানা আছে।
তিনি আরও বলেছেন, এই সমস্ত নেতাদেরকে আজকে হুঁশিয়ারি দিয়ে গেলাম যারা এই সমস্ত কর্মীদের ভাবাবেগ নিয়ে খেলবেন। কর্মীরা তাদের কাছে আছে বলে তারা ভাববেন, আর কর্মীরা রয়েছে আমার চাকর-বাকর কিন্তু দলের থেকে উপযুক্ত জবাব দেবে তারা।
জানুন -
তিনি অভিযোগ করে আর বলেন, একটা কর্মীরা দেখা করতে গেলে কি ব্যবহার পায় মানুষ জানে, একটা কর্মীদের জন্য তাদের আমিতো তাদের অহংকার এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে তাই আমি আগামী দিনে হুঁশিয়ারি দিয়ে গেলাম আগামী দিনে সবাইকে গর্জে উঠতে হবে এদের বিরুদ্ধে যারা কর্মীদেরকে নিয়ে ভাবে আমিত্ব করবে অহংকার করবে তারা আগামী দিনে জেনে রাখবেন এই কর্মীদের দ্বারা তারা ক্ষমতাচ্যুত হবে
একটা কথা জেনে রেখে দিন মানুষকে সাময়িকভাবে বোকা বানানো যায় কিন্তু চিরকাল কাউকে বোকা বানানো যায় না হয়তো হয়তো সাময়িক ভাবে মানুষকে কোন কথার মাধ্যমে ঠকিয়ে রাখা যায় কিন্তু চিরকাল এরকম ভাবে ঠকানো যায় না.
কিন্তু রাজনৈতিক মহলে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন বক্তব্য ভাল চোখে নিচ্ছে না। অনেক ধারণা হয়তো রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় দলের প্রতি ক্ষোভ এখন আর থামানো যাবে না। কারণ এর আগেও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিমানকে শান্ত করাতে পারেননি।তারপরেও এমন বিতর্কিত মন্তব্য ভবিষ্যতের তাঁহার দল ত্যাগের সম্ভবনা প্রবল।